Bengal liberty

স্বাধীন সাংবাদিকতার ব্রত নিয়ে Bengal Liberty-র যাত্রা অব্যাহত।

election

election

আমন্ত্রণ রক্ষায় বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করবেন ইউসুফ পাঠান, দেখা মিলবে না মমতা- অভিষেকের( india alliance)

Bengal liberty: রাজনীতির ময়দানে কাছাকাছি এসেও, কেন ফের দূরত্ব কংগ্রেস-তৃণমূলের? রাজনৈতিক মহলে আচমকাই উঠে এল এই প্রশ্ন।

১সেপ্টেম্বর বিহারে রাহুল গান্ধী ভোটাধিকার যাত্রার শেষ দিন। ওইদিন ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলের নেতাদের উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। যথারীতি তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও দলের নম্বর টু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ভোটাধিকার যাত্রা কর্মসূচী উদ্যোক্তা রাহুল গান্ধী ও তেজস্বি যাদবের তরফে।
তৃণমুল সূত্রে খবর, তৃণমূলের প্রতিনিধি হয়ে যোগ দান করবে বহরমপুরের সংসদ ইউসুফ পাঠান ও উত্তর প্রদেশের নেতা ললিতেশ পতি ত্রিপাঠী।

india alliance
india alliance

কেন এমন ভোলবদল? (india alliance)

প্রসঙ্গত, তৃণমূলের তরফে আসন্ন ভোটের ব্যস্ততার কথা উল্লেখ করে আগেই জানানো হয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ওইদিন কেউই উপস্থিত থাকতে পারবে না। কিন্ত কেন উপস্থিত থাকতে পারবে না? এ নিয়ে বিস্তার আলোচনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। প্রশ্ন উঠেছে, ইন্ডিয়া জোটের ঐক্যতা ভেঙে যাওয়ার নেপথ্যে কি তাহলে নয়া তিন বিল। তৃণমূলকে যতটা জোরালো, আক্রমণাত্মকভাবে সংসদে বিলে বিরোধীতা করতে দেখা গিয়েছে। কংগ্রেসকে সেই অর্থে ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়নি। তৃণমূলের একাধিক নেতাদের জেল বন্দি থাকার কথা কারওরই অজানা নয়। তবে কি উভয়পক্ষের ফাটলের ধরণ কি এই নয় বিল? প্রশ্ন রয়েই গেল।

উল্লেখ্য,বেশ কিছু সময় আগে রাহুল গান্ধী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল সুনেহরি বাগের নৈশভোজে। এই দৃশ্যই রাজনৈতিক মহলে প্রশ্নের ঝড় তুলেছিল। তখন অনেকেরই মনে হয়েছিল, ইন্ডিয়া জোটের হয়তো দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হল।